সততা ও জনস্বার্থ আমাদের মূল ভিত্তি। পাঠককে ও লেখককে তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা দেওয়া হয় যেখানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা স্বীকৃত।
পর্যালোচনা
আমাদের প্রকাশনা সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ, যেখানে পাঠক প্রতিক্রিয়া এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার ভিত্তিতে বিভিন্ন মত তুলে ধরা হয় এবং উৎসগুলির সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়। এটি শুধু শিরোনামের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, তাৎপর্য গভীর ভাবে বিশ্লেষিত।
নিরপেক্ষতা
কভারেজ সম্পূর্ণরূপে পক্ষপাতমুক্ত। পাঠকের মতামতের ভিত্তিতে এবং বৈশ্বিক রিপোর্টারদের সহযোগিতায় বিভিন্ন কণ্ঠস্বরকে গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করা হয়। তথ্যের উৎসগুলো নির্ভরযোগ্য সূত্রে পরিমার্জিত, যা কভারেজের নিরপেক্ষতাকে আরও প্রতিষ্ঠিত করে।
সত্যতা
তথ্যের পরিবর্তনশীলতা থাকলেও সত্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা থেকে কোনো আপস করা হয় না। লেখক ও সূত্রের পরিচয়, প্রকাশের তারিখ ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিত করে তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাহ্যিক প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ পৃথক প্রতিষ্ঠানগত সম্পাদকীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গভীরতা, দায়বদ্ধতা ও নৈতিকতা
তথ্যের উপরিভাগের পরিবর্তে, প্রতিটি ঘটনার গভীরে প্রবেশ করে তার কারণ, তাৎপর্য এবং প্রাসঙ্গিকতা বিশ্লেষণ করা হয়। প্রকাশনার প্রতিটি পর্যায়ে নৈতিকতা ও দায়বদ্ধতা বজায় রাখা হয়। তথ্যগুলোতে সম্মান, ন্যায় ও ব্যক্তিগত সুবিধা-দূষণের প্রতিরোধ নিশ্চিত করা হয়।
📘 সর্বশেষ
আধুনিকতা ও আধিপত্য ভাষারীতিকে কিভাবে সংকটায়িত করে?
অনেক পশ্চিমা দেশে বিশেষত ইউরোপের বেশ কয়েকটি রাষ্ট্র ও যুক্তরাষ্ট্রে "এক দেশ, এক ভাষা" ধারনায় জাতীয় পরিচয় তৈরি হয়েছে। ভাষাগত বৈচিত্র্যকে প্রায়শই জাতীয় ঐক্যের বিরুদ্ধে একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হয়। বৈশ্বিক ইতিহাস ও আধুনিক বিশ্বব্যবস্থায় আধিপত্যের সুবাদে পশ্চিমা সংস্কৃতি নিজেকে প্রায়শই 'আদর্শ' বা 'আধুনিক' হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে; ফলে অন্যান্য ভাষা ও সংস্কৃতিকে কখনও কখনও 'বহিরাগত', 'অপ্রচলিত' বা তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ন হিসেবে ভাবা হয়।
সময়ের ধারণা মানবসভ্যতার শুরু থেকেই কৌতূহলের বিষয়। মানুষ সময়কে সবসময়ই একমুখী প্রবাহ হিসেবে দেখেছে। অতীত থেকে বর্তমান, তারপর ভবিষ্যতের দিকে। কিন্তু আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের আবির্ভাবের পর সময় সম্পর্কে আমাদের ধারণা বদলে গেছে। আপেক্ষিকতা তত্ত্ব দেখিয়েছে যে সময় স্থির কোনো জিনিস নয়; বরং এটি বেগ, মাধ্যাকর্ষণ এবং পর্যবেক্ষকের অবস্থার উপর নির্ভর করে ভিন্নভাবে প্রবাহিত হতে পারে। এই ধারণাই সময়যন্ত্র বা টাইম মেশিনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে
উচ্চ সম্পদশালী জনগোষ্ঠী দক্ষিণ এশিয়ায় কীভাবে বাড়ছে
বিশ্বে ধনী মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় এই বৃদ্ধি কিছুটা আলাদা রকম। বাংলাদেশেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থনীতি বেড়েছে, আর এর সাথে মিলিওনিয়ারদের সংখ্যাও বাড়ছে। ২০২১ সালে দেশে প্রায় ২৯ হাজার মিলিওনিয়ারের তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। যদিও এটি পুরোনো তথ্য, সাম্প্রতিক ব্যাংক রিপোর্ট দেখায় যে নতুন মিলিওনিয়ার অ্যাকাউন্ট দ্রুত বাড়ছে। যা দেশে সম্পদ সঞ্চয় বাড়ার দিকটি নির্দেশ করে। তবে এই বৃদ্ধির মান নিয়ে কিছু সন্দেহ আছে।
সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা ১১ মিশন ছিল ঠান্ডা যুদ্ধের সময় মহাকাশ প্রতিযোগিতার একটি সূচকীয় অধ্যায়, যেখানে উন্নত বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও নতুন প্রজন্মের অরবিটার প্রযুক্তি ব্যবহার করে চাঁদের কক্ষপথে বিশদ বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ পরিচালনা করা হয়েছিল। এটি উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Lunar Orbiter 1 উৎক্ষেপণের মাত্র দুই সপ্তাহ পরে।